খুনি হাসিনার প্রেতাত্মা রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু – রবি
- আপডেট সময় : ০২:০৮:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪ ৯৫ বার পড়া হয়েছে
খুনি হাসিনার প্রেতাত্মা রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু – রবি
মোঃ সাকিবুল ইসলাম স্বাধীন, রাজশাহী:
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগপত্র নিয়ে দায়িত্বজ্ঞানহীন কথা বলছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। একজন রাষ্ট্রপতি কেন, তাঁর অনেক নিচের স্তরের কারোরই এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য দেওয়া উচিত নয়। আমার ভাইদের রক্তের দাগ না শুকাতে ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার খুনি হাসিনার প্রেতাত্মারা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। খুনি হাসিনার প্রধান প্রেতাত্মা রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু।
মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) বিকাল ৪টায় ভূবন মোহন পার্কে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ, সর্বস্তরের আওয়ামী সন্ত্রাসী-কুশীলবদের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল শেষে রাজশাহী মহানগর যুবদলের সদস্য সচিব মোঃ রফিকুল ইসলাম রবি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি বাংলাদেশে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ ও গণহত্যার দোসরদের বিচারের দাবিও করেন।
উত্ত সমাবেশ যুবদলের সদস্য সচিব মোঃ রফিকুল ইসলাম রবির নেতৃত্বে রাজশাহী মহানগর , বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের যুবদলের নেতাকর্মীর উপস্থিত ছিলেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে যুবদলের সদস্য সচিব মোঃ রফিকুল ইসলাম রবি রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের আল্টিমেটাম দিয়ে বলেন, রাষ্ট্রপতি বিভিন্নভাবে আন্দোলনকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। তাকে বলতে চাই শেখ হাসিনাকে তল্পিতল্পা গুছিয়ে ভারতে পাঠিয়ে দিয়েছি আমরা। দড়ি ধরে না, সুতা ধরে টান দিলেই তুমি টিকতে পারবা না। একই সঙ্গে বলতে চাই, এই বাংলাদেশে আর কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চলবে না। আওয়ামী লীগের দোসররা বিভিন্ন সময় আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছে। প্রশাসন যদি ব্যবস্থা গ্রহণ না করে তাহলে আবারও বিএনপি ও শিক্ষার্থীরা মাঠে নামবে।
তিনি আরও বলেন, সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ কোনভাবেই এ দেশের রাজনীতি করার অধিকার রাখে না। প্রশাসনকে বলতে চাই খুনিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রশাসনকে সন্ত্রাসীদের চিন্তিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে। রাষ্ট্রপতিকে বলতে চাই, তোমার মাতার গণভবন যেভাবে ঘেরাও করা হয়েছিল বঙ্গভবনও ঘেরাও করা হবে।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) সকাল ১১:৩০ মিনিটে রাজশাহী কলেজে শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের সমাবেশ করেন। একই কর্মসূচি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে সমাবেশ করেন।