ঢাকা ০৫:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
খুলনা ডুমুরিয়ায় নারীর অগ্রগতি তথ্য বুথ ক্যাম্প অগ্রগতি সংস্থার আশোজনে খুলনা ডুমুরিয়ায় তথ্য বুথ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত ডুমুরিয়ায় নারীর অগ্রগতি বাস্তবায়নে তথ্য বুথ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত যশোর মণিরামপুরে তাকওয়া ফাউন্ডেশনের শীত বস্ত্র বিতরণ রৌমারীতে আটক ৯টির মধ্যে ১টি গরু গায়েব করার অভিযোগ বিজিবি’র বিরুদ্ধে খুলনার শেরেবাংলা রোড নামাজ বাস্তবায়ন কমিটির মাহফিল বৃহস্পতি ও শুক্রবার নাগরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি অনুমোদন রৌমারীতে ৫ কেজি গাজাঁসহ ১ যুবক আটক খুলনার সিনিয়র সাংবাদিক হারুন অর রশিদের ইন্তেকাল মণিরামপুর কারীমিয়া ক্যাডেট স্কীম কওমী মাদ্রাসার আজীবন বদরি সদস্য ও সুধী সম্মেলন
সংবাদ শিরোনাম ::
খুলনা ডুমুরিয়ায় নারীর অগ্রগতি তথ্য বুথ ক্যাম্প অগ্রগতি সংস্থার আশোজনে খুলনা ডুমুরিয়ায় তথ্য বুথ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত ডুমুরিয়ায় নারীর অগ্রগতি বাস্তবায়নে তথ্য বুথ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত যশোর মণিরামপুরে তাকওয়া ফাউন্ডেশনের শীত বস্ত্র বিতরণ রৌমারীতে আটক ৯টির মধ্যে ১টি গরু গায়েব করার অভিযোগ বিজিবি’র বিরুদ্ধে খুলনার শেরেবাংলা রোড নামাজ বাস্তবায়ন কমিটির মাহফিল বৃহস্পতি ও শুক্রবার নাগরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি অনুমোদন রৌমারীতে ৫ কেজি গাজাঁসহ ১ যুবক আটক খুলনার সিনিয়র সাংবাদিক হারুন অর রশিদের ইন্তেকাল মণিরামপুর কারীমিয়া ক্যাডেট স্কীম কওমী মাদ্রাসার আজীবন বদরি সদস্য ও সুধী সম্মেলন

২৫ বছর ধরে খোলা আকাশের নিচে নাপিতের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে ধীরেন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:১৯:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ ৩৮ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জলঢাকায় নরসুন্দর(নাপিত)কাজ করে সংসার চলায় ধীরেন।
মশিয়ার রহমান, নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার খুটামারা ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের নাপিত পাড়ার বাসিন্দার মৃত্যু নকুল চন্দ্র শীলের ছেলে ধীরেন চন্দ্র শীল (৪২) তিনি ২৫ বছর ধরে গ্রাম গঞ্জে নরসুন্দর (নাপিত) এর কাজ করেন। তিনি শত কষ্টকে বুকে ধারন করে দীর্ঘ দিন ধরে জীবন জীবিকা নির্বাহ করে আসছে।
বর্তমানে তিনি টেংগনমারীহাটে ভূমি অফিসের মাঠে চুল দাঁড়ি কাটেন। বর্তমানে সে খোলা আকাঁশের নিচে জীবন চলার জন্য এ কাজ করছেন।
সোমবার দুপুরে তার সাথে কথা হলে তিনি জানান আমি ২৫ বছর ধরে এই কাজ করি। আর আমার কোন স্থায়ী দোকান ঘর নেই। তবে গ্রামের বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় কাজ করি। শুধু তাই নয় আমি টেংগনমারী ভুমি অফিসের মাঠে খোলা আকাঁশের নিচে টুলে ও পিরেতে বসে মানুষের চুল দাঁড়ি কেটে দেই। এ কাজ করে আমি দিনে ২ শত থেকে ৩ শত টাকা পাই। এ দিয়ে কোন রকম আমার সংসার চলে।
তার পরিবারের সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার পরিবারের আমি ও আমার স্ত্রীসহ ৬ জন রয়েছি। আমার বড় মেয়ে ১০ ম শ্রেনীতে আর একজন ৫ ম শ্রেনীতে পড়ালেখা করে ও দুই ছেলে রয়েছে তারা ছোট। তবে সন্তানদের পড়ালেখা খরচ যোগাতে আমার খুবেই কষ্ট হয়। তার পড়েও আমি তাদের পড়াচ্ছি। আমার কোন আবাদি জমি জায়গা নেই। তবে আমার ৩ শতক জমি রয়েছে এতে ঘর বাড়ি করে রয়েছি।
তিনি অশ্রুশিক্ত কন্ঠে বলেন, আমি দেখেছি অনেকে দান অনুদানসহ অনেক কিছু পায়। তবে আমি কোন দিন কারও কাছ থেকে কোন কিছু পাইনি। যদি পেতাম তাহলে কিছুটা হলেও উপকৃত হতাম।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

২৫ বছর ধরে খোলা আকাশের নিচে নাপিতের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে ধীরেন

আপডেট সময় : ০৮:১৯:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৪

জলঢাকায় নরসুন্দর(নাপিত)কাজ করে সংসার চলায় ধীরেন।
মশিয়ার রহমান, নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার খুটামারা ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের নাপিত পাড়ার বাসিন্দার মৃত্যু নকুল চন্দ্র শীলের ছেলে ধীরেন চন্দ্র শীল (৪২) তিনি ২৫ বছর ধরে গ্রাম গঞ্জে নরসুন্দর (নাপিত) এর কাজ করেন। তিনি শত কষ্টকে বুকে ধারন করে দীর্ঘ দিন ধরে জীবন জীবিকা নির্বাহ করে আসছে।
বর্তমানে তিনি টেংগনমারীহাটে ভূমি অফিসের মাঠে চুল দাঁড়ি কাটেন। বর্তমানে সে খোলা আকাঁশের নিচে জীবন চলার জন্য এ কাজ করছেন।
সোমবার দুপুরে তার সাথে কথা হলে তিনি জানান আমি ২৫ বছর ধরে এই কাজ করি। আর আমার কোন স্থায়ী দোকান ঘর নেই। তবে গ্রামের বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় কাজ করি। শুধু তাই নয় আমি টেংগনমারী ভুমি অফিসের মাঠে খোলা আকাঁশের নিচে টুলে ও পিরেতে বসে মানুষের চুল দাঁড়ি কেটে দেই। এ কাজ করে আমি দিনে ২ শত থেকে ৩ শত টাকা পাই। এ দিয়ে কোন রকম আমার সংসার চলে।
তার পরিবারের সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার পরিবারের আমি ও আমার স্ত্রীসহ ৬ জন রয়েছি। আমার বড় মেয়ে ১০ ম শ্রেনীতে আর একজন ৫ ম শ্রেনীতে পড়ালেখা করে ও দুই ছেলে রয়েছে তারা ছোট। তবে সন্তানদের পড়ালেখা খরচ যোগাতে আমার খুবেই কষ্ট হয়। তার পড়েও আমি তাদের পড়াচ্ছি। আমার কোন আবাদি জমি জায়গা নেই। তবে আমার ৩ শতক জমি রয়েছে এতে ঘর বাড়ি করে রয়েছি।
তিনি অশ্রুশিক্ত কন্ঠে বলেন, আমি দেখেছি অনেকে দান অনুদানসহ অনেক কিছু পায়। তবে আমি কোন দিন কারও কাছ থেকে কোন কিছু পাইনি। যদি পেতাম তাহলে কিছুটা হলেও উপকৃত হতাম।